গভীর রাতে দেয়ালে জয় বাংলা লেখতে গিয়ে গর্ভবতী ছাত্রলীগ নেত্রী

"কলকাতার" রেল ফাড়ীর " উল্টো দিকে সদ্য "ঢেলে দেই "নামের চায়ের টং খুলেছেন সাবেক গঞ্জিকা চোরাকারবারি সজল। গাজা নিয়ে পুলিশের হাতে বেশ কয়েকবার ধরা পড়ে প্রহারের শিকার সজল, আজকাল অসৎ পথের হালাল কামাই করবে বলে পণ করেছে। বেশ কয়েকদিনেই তার হাতের চায়ের সুনাম ছড়িয়ে পড়ে এলাকার চোর, গাজাখোর এবং আজাইরা ধাপ্পাবাজ গোষ্ঠীর মধ্যে। এলাকার অন্যতম ছিনতাইকারী "করাত কাসেম "নিয়মিত কড়া লিকারের চা পান করেন সজল পোঁটলার দোকানে। "করাত কাসেম " এক প্রকার প্রেমেই পড়ে যান সজলের চায়ের। নিজ দায়িত্বে তার ড্যান্ডিখোর বন্ধুদের দাওয়াত দিয়ে নিয়ে আসেন এ দোকানে। "করাত কাসেম "পণ করেন যেভাবেই হোক সজল পোটলার "ঢেলে দেই " টং দোকানটিকে দেশ সেরা চায়ের দোকানের উপাধি এনে দেবেন।
আর এই প্রয়াসেই "করাত কাসেম " সরণাপ্ন্ন হন কুখ্যাত সিসির সামাবাদিক এবং তার একান্ত ঘনিষ্ঠ বন্ধু "জয়এনাল এর। গতকাল পড়ন্ত বিকেলে "করাত কাসেম " ফোন করে সজল পোটলার দোকানে ডেকে নেন আমাদের ফালতু রিপোর্টার জয়এনালকে। গর্বিত ভংগিতে এক কাপ কড়া লিকারের চা দিতে বলেন পরমব্রত দোস্ত জয়এনালকে। ততক্ষণাৎ জায়গায় উপস্থিত ছিলেন সিসি থানার ওসি লেওড়াহীন দীপু। তিনিও কড়া লিকার চা পানের প্রয়াস করলে "সজল পোটলা সগৌরবে চা বানাতে বানাতে কেটলি নিয়ে ভেতরে চলে যান!! বিষয়টি জয়এনালের খটকা লাগলে তিনিও সজলের পেছন পেছন গিয়ে দেখতে পান এক ভয়াল দৃশ্য!!  সোজা দাড়িয়ে চায়ের কাপে চির চির করে ফোটা বারো মুতে দিলেন সজল!! এর পর আবার হাসতে হাসতে ভেতরে আসতে যাওয়ার জন্য পেছন ফিরতেই দেখেন সামাবাদিক জয়এনাল এবং সিসি থানার ওসি তার দিকে ভয়াল দৃ‌ষ্টিতে তাকিয়ে আছেন!  কোন কিছু বুঝে ওঠার আগেই সজলকে চ্যাং দোলা করে উঠিয়ে আনা হয় সিসি থানায়! ভুয়াখবর পাওয়া পর্যন্ত "সজলের পেছন দিয়ে ৪ টি সেদ্ধ আলু গুজে ওরে জিজ্ঞাসা করছেন দায়িত্বরত সিসির ফুলিশ গণ।
তবে "সজল পোটলা " কেন কড়া লিকার চা চাইলেই তাতে  মুতে দিতেন তার কোন সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা এখন অবধি দিতে চাননি তিনি!


প্রতিদেবক: সাঞ্জান বিন বজলুল