বিয়ে নিয়ে বাসায় চাপ সৃষ্টি করলে পনেরো বছরের ফাহিমের জন্য তেরো বছরের পাত্রী খুঁজে বিয়ের দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন পরিবার,
এবং বিয়ের কাজ সঠিক ভাবে সব সম্পুর্ণ হলেও বিয়ে ভেঙ্গে যায় ফাহিমের, কিন্তু কেনো?
ইতিমধ্যে শিরোনামে দেখে জেনে গেছেন, এবার আসি বিস্তারিত তে;
বিদায় বেলায় কনে সানজিদা (১৩) বাবা জহির উদ্দিন সহ পরিবারের সবাইকেই জড়িয়ে ধরে বিদায় কান্নার ভং ধরেন;
সব বাবাদের মতো জহির উদ্দিন ও তার মেয়ের হাত দু'টো ছোট্ট ফাহিমের হাতে তুলে দিয়ে বলেন;
-বাবা কখনো একে অভাব অনটন বুঝতে দেই নি,
মাথায় রাখিনি যেনো উঁকুনে না কামড়ায়,
মাটিতে রাখিনি যেনো পিঁপড়ায় না কামড়ায়,
সর্বদা বুকে আগলে রেখেছি!
জহির উদ্দিনের আবেগময় কথা শুনে ছোট্ট ফাহিম ভীষণ আবেগি হয়ে পরে;
হুট করে ফাহিম বলে উঠে
-আপনার মেয়ে তো আমারও মেয়ে, টেনশন নিবেন না
শ্বশুর মশাই!
শ্বশুর ফাহিমের কথা শুনে তব্দা খেয়ে পড়ে এবং কবুল বলার পরও বিয়ে ভেঙ্গে দেন!
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন