ইতিমধ্যে দুই জনের সাথে ডিভোর্স, তবে কি বাঁড়ায় শক্তি নেই বাঁড়া ছেলের ? -ভক্তবৃন্দ!



ডাক নাম অপূর্ব হলেও সিসিয়ানদের কাছে তিনি বাঁড়া ছেলে নামেই পরিচিত

২০১০ সালে অপূর্ব (বাঁড়া ছেলে) রাজিবের চোষা মাল সাদিয়া জাহান বোদা কে নিজের নামে দলিল করে নেন আইমিন বিয়ে করে নেন!
অন্যের চোষা মাল চুষতে গিয়ে রাজিবের লেগে থাকা থুথুর গন্ধ সহ্য করতে না পেরে এক বছরের মাথায় ডিভোর্স দেন সাদিয়া জাহান বোদাকে ,

এর কিছু দিন পরই আরেকটি গোলাপি জমিন নিজের নামে দলিল করেন!!
দীর্ঘ নয় বছর ভালোই হাল চাষ করেন
নয় বছরে শুধু একটি পটল জন্মেছে...

 হঠাৎ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাঁড়া ছেলের দ্বিতীয় বিয়ের ডিভোর্সের গুঞ্জন ভেসে ওঠে,,

সিসির রিপোর্টার গণ গুঞ্জনে কান না দিলে তাদের কান চুল্কায়, কল মেরে দেন বাঁড়া ছেলেকে তার দ্বিতীয় বিয়ের ডিভোর্সের সম্পর্কে জানতে?
কল রিচিভ করে বাঁড়া ছেলে
হ্যালোঃ কে ?
-জ্বী আমি সিসির জানোয়ার বলছি
-আরে স্যার আপনে কষ্ট করে কল দিতে গেলেন কেনো?
আমাকে বলতেন আমি চলে আসতাম!
-হ্যাঁ তা ঠিক আছে কিন্তু তোমাকে তো কল দিয়ে আগে সিসিতে আমন্ত্রণ জানাতে হবে নাকি? শালা মূর্খ!
-ওহহহ সরি, আচ্ছা বলেন কি জন্য কল দেওয়া ?
-শুনলাম তোমার নাকি দ্বিতীয় বিয়ের ডিভোর্স হয়ে গেছে ?
-হ্যাঁ সঠিক শুনেছেন।
-তা কেনো তোমার এতো ঘন ঘন ডিভোর্স হচ্ছে নয় বছর আগে না সাদিয়া জাহান বোদার সাথে ডিভোর্স হলো...?
-এই বিষয়ে আর কথা বলতে চাই না, মানসিক চাপে আছি, বায়!!

সিসিতে অনেকে পোস্টের মাধ্যমে জানতে চেয়েছে
(বাঁড়া ছেলের এতো ঘন ঘন ডিভোর্স হওয়ার কারণ কি? তবে কি বাঁড়া ছেলের বাঁড়ায় জোর নেই?

 
       
       

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন